শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে যা জানাল বিটিআরসি পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কাদেরের আন্দোলনকারীদের দেশে থাকার অধিকার নেই: জাফর ইকবাল স্ত্রীর দাবি নিয়ে স্বামীর বাড়িতে অনশন আগামীকাল সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শাবি ছাত্রলীগের কক্ষ থেকে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে ২৭ শতাংশ, আগস্ট থেকে কার্যকর রাবি প্রশাসনকে সময় বেধে দিলেন আন্দোলনকারীরা রংপুর পার্ক মোড়ের নাম ‌‘শহীদ আবু সাঈদ চত্বর’ দিলেন শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু নওগাঁয় কোঠা সংস্কার মিছিল ছাত্রলীগের বাঁধায় পন্ড, উভয় পক্ষের বাহাস জামালপুরে ট্রেন ও সড়ক অবরোধ কফিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার : সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা আন্দোলনে নিহতের খবর পাসপোর্টের রোকনের ঘরে আলাদিনের চেরাগ নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে লাগামহীন ঘুষ বাণিজ্য : রোহিঙ্গা পাসপোর্টও হয়
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:২৬ অপরাহ্ন

ইসরায়েলের রকেট হামলায় যেভাবে নির্মম মৃত্যু হলো ৫,০০০ ভ্রূণের 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
আপলোড সময় : বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪

গত বছর ডিসেম্বরে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা ভূখণ্ডের সবচেয়ে বড় ফার্টিলিটি ক্লিনিকে আঘাত হানে ইসরায়েলি গোলা। ওই বিস্ফোরণে গাজা শহরের আল বাসমা আইভিএফ সেন্টারটির ভ্রূণবিদ্যা (অ্যাম্ব্রুলোজি) ইউনিটের এক কোণে সংরক্ষিত পাঁচটি তরলীকৃত নাইট্রোজেনের ট্যাঙ্কারের ঢাকনা ফেটে যায়।

এতে শীতলীকরণে ব্যবহৃত এই অতি-ঠান্ডা তরলটি বাষ্পীভূত হয়ে বাতাসে মিশে যায়। এতে অতি দ্রুত ট্যাঙ্কের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে থাকে। এতে সেখানে সংরক্ষিত ৪,০০০ ভ্রূণ এবং এক হাজার শুক্রাণুর নমুনা এবং নিষিক্ত ডিম্বাণু নষ্ট হয়ে যায়। খবর রয়টার্স।
সেই একক বিস্ফোরণের নেতিবাচক প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। গাজার ২৩ লাখ মানুষের উপর ইসরায়েলের সাড়ে ছয় মাসব্যাপী চলতে থাকা বর্বরোচিত হামলার এটি ছিল অনেকটা অদেখা একটি কালো উদাহরণ।ওই ট্যাঙ্কের ভ্রূণগুলোই ছিল বন্ধ্যাত্বের শিকার হাজারো ফিলিস্তিনি দম্পতির শেষ ভরসা।আমরা গভীরভাবে বিশ্বাস করি, এই ৫ হাজার জীবন, বা সম্ভাব্য অনাগত জীবন ওই সব দম্পতির কাছে জীবনের চেয়েও মূল্যবান ছিল।’ এমনটি জানিয়েছেন ৭৩ বছর বয়সী বাহেলদিন ঘালাইনি। কেমব্রিজ-প্রশিক্ষিত প্রসূতি বিশেষজ্ঞ এবং স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ বাহেলদিন ঘালাইনি ১৯৯৭ সালে এই ক্লিনিকটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন৷

এই ঘটনার পর অন্তত অর্ধেক ভুক্তভোগী দম্পতি – যারা আর হয়তো কখনও কার্যকর ভ্রূণ তৈরির জন্য শুক্রাণু বা ডিম্বাণু তৈরি করতে পারবেন না – তাদের বাবা-মা হওয়ার আর কোন সুযোগ থাকলো না।

 


এই বিভাগের আরও খবর