শিরোনাম
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয় সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের আয়কর নথি জব্দের আদেশ বন্দী বিনিময় সফল হবে, আশাবাদ কাতারের কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী তামিমের হলোটা কী! রূপগঞ্জে জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী পালন পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন সাড়া ফেলেছে ফারহান-ফারিণের ‘মনের মাঝে তুমি’ বিডিআর বিদ্রোহ : বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন কোটালীপাড়ায় জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মদিন পালিত কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা অর্থ সহায়তায় দাতা সংস্থাগুলোর ভালো সাড়া মিলছে : উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন হামলার কয়েকদিন আগে সাইফের বাড়ি পরিষ্কার করতে যান সেই যুবক নারীরা যত বেশি স্বাবলম্বী হবে, দেশও তত উন্নত হবে : গভর্নর বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নওগাঁ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা ফরিদপুরে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে ওসিসহ আহত ২০ গাজায় ফের হামলা শুরু ইসরায়েলের হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বাংলাদেশকে উন্নতি করতে হলে প্রান্তিক অঞ্চলকে উন্নত করতে হবে: উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:১২ অপরাহ্ন

ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর অবদান মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ইতিহাস বিকৃত করে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের নামটা পর্যন্ত মুছে ফেলা হয়েছিল। সব থেকে দুঃখের কথা হলো ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর যে অবদান, ভাষা আন্দোলনের যে ইতিহাস তার থেকেও কিন্তু জাতির পিতার নামটা মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘একুশে পদক’ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি নিজের বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে পাবেন। জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ হয়েছিল। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, সে ভাষণও নিষিদ্ধ ছিল।’

শেখ হাসিনা বলেন, মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করতে গিয়ে বাঙালিরা রক্ত দিয়েছে, রক্তের অক্ষরে ভাষার অধিকারের কথা লিখে গিয়েছে। পাকিস্তানি শাসকরা যখন আমাদের মায়ের ভাষার অধিকার কেড়ে নিতে চেয়েছিল, সংখ্যাগরিষ্ঠতায় আমরাই ছিলাম বেশি। আর যে ভাষাটা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল, উর্দু, সেটা কারও মাতৃভাষা নয়, পুরো পাকিস্তানের ৭ ভাগ লোকও এটা ব্যবহার করত কি না, সেটাই প্রশ্ন। অথচ আমরা বাঙালিরা ছিলাম প্রায় ৫৫ ভাগ।

তিনি বলেন, আমাদের ভাষা কেড়ে নিয়ে দ্বিজাতীয় একটা ভাষা যখন চাপিয়ে দিতে চায়, তখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র। তিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তমদ্দুন মজলিশসহ আরও কয়েকটি সংগঠন নিয়ে বাংলা ভাষাকে রক্ষার জন্য সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোলেন এবং আন্দোলন শুরু করেন। সেই আন্দোলনের পথ ধরেই আমরা আমাদের স্বাধিকার আদায় করেছি স্বাধীনতা পেয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা যেসব রিপোর্ট দিয়েছিল, আমি ৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর সমস্ত রিপোর্ট সংগ্রহ করি। সেগুলো আমি প্রকাশ করেছি।’

এর আগে অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ২১ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে ‘একুশে পদক ২০২৪’ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।


এই বিভাগের আরও খবর