শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে যা জানাল বিটিআরসি পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কাদেরের আন্দোলনকারীদের দেশে থাকার অধিকার নেই: জাফর ইকবাল স্ত্রীর দাবি নিয়ে স্বামীর বাড়িতে অনশন আগামীকাল সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শাবি ছাত্রলীগের কক্ষ থেকে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে ২৭ শতাংশ, আগস্ট থেকে কার্যকর রাবি প্রশাসনকে সময় বেধে দিলেন আন্দোলনকারীরা রংপুর পার্ক মোড়ের নাম ‌‘শহীদ আবু সাঈদ চত্বর’ দিলেন শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু নওগাঁয় কোঠা সংস্কার মিছিল ছাত্রলীগের বাঁধায় পন্ড, উভয় পক্ষের বাহাস জামালপুরে ট্রেন ও সড়ক অবরোধ কফিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার : সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা আন্দোলনে নিহতের খবর পাসপোর্টের রোকনের ঘরে আলাদিনের চেরাগ নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে লাগামহীন ঘুষ বাণিজ্য : রোহিঙ্গা পাসপোর্টও হয়
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:৩৬ অপরাহ্ন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কেউ দায় এড়াতে পারে না : রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : রবিবার, ৩ মার্চ, ২০২৪

রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কেউ দায় এড়াতে পারে না। দায় এড়াতে পারে না ভবন মালিক, রেস্তোরাঁ মালিক কিংবা রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি বা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর কেউ। এমনই মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব মো. ইমরান হাসান। রবিবার (৩ মার্চ) পুড়ে যাওয়া ভবন পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন তিনি।

ইমরান হাসান বলেন, আমরা এই ঘটনা থেকে দূরে সরে যেতে চাই না। আর এ ধরনের ঘটনা যেন আর না ঘটে, সেজন্য এখনই কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। সরকারের কাছে আহ্বান জানাব, বাংলাদেশের সব রেস্তোরাঁ মনিটরিং করা আমাদের রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি একার পক্ষে সম্ভব নয়। আমরা সবার সঙ্গে কাজ করতে চাই। সেজন্য আমরা বিভিন্ন দপ্তরে ১ হাজারের বেশি চিঠি দিয়েছি কিন্তু আসলে কোনো সুরাহা আমরা পাইনি। আমাদের কেউ সহযোগিতা করেনি।

ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এর আগে ফুড সেফটি নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছেন কিন্তু সেই কার্যক্রম এতটাই ক্ষীণ, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা চাই একটা টাস্কফোর্স গঠন করা হোক। আগামী ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে এই টাস্কফোর্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে যত রেস্তোরাঁ আছে তাদের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, তাদের সব সেফটি যেন ইনসিওর করা হয়। যারা আমাদের নির্ধারিত নির্দেশনা মেনে চলতে পারবে না, তারা তাদের রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেবে। তাদের ব্যবসা করার দরকার নাই।

ইমরান হাসান বলেন, তবে এক্ষেত্রে কোনো রেস্তোরাঁ মালিকের ওপর যেন কোনো জুলুম করা না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আপনারা জানেন—কোনো ঘটনা ঘটার পর সবাই হইচই শুরু করে। কারণ এই সেক্টরে বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে। এখানে ৩০ লাখ শ্রমিক কাজ করছে। রেস্তোরাঁ খাতে ২০ শতাংশ ভোক্তা রয়েছে। এতে জড়িত রয়েছেন যেমন ব্যবসায়ীরা, তেমনি জড়িত রয়েছেন কৃষক। এটি একটি শিল্প, এই শিল্পের সুরক্ষা বাস্তবায়নে সরকারের সহযোগিতা চাই।


এই বিভাগের আরও খবর