শিরোনাম
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয় সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের আয়কর নথি জব্দের আদেশ বন্দী বিনিময় সফল হবে, আশাবাদ কাতারের কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী তামিমের হলোটা কী! রূপগঞ্জে জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী পালন পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন সাড়া ফেলেছে ফারহান-ফারিণের ‘মনের মাঝে তুমি’ বিডিআর বিদ্রোহ : বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন কোটালীপাড়ায় জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মদিন পালিত কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা অর্থ সহায়তায় দাতা সংস্থাগুলোর ভালো সাড়া মিলছে : উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন হামলার কয়েকদিন আগে সাইফের বাড়ি পরিষ্কার করতে যান সেই যুবক নারীরা যত বেশি স্বাবলম্বী হবে, দেশও তত উন্নত হবে : গভর্নর বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নওগাঁ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা ফরিদপুরে মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে ওসিসহ আহত ২০ গাজায় ফের হামলা শুরু ইসরায়েলের হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বাংলাদেশকে উন্নতি করতে হলে প্রান্তিক অঞ্চলকে উন্নত করতে হবে: উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:১৪ অপরাহ্ন

বাবা হত্যার রায় শুনে যা বললেন সোহেল-দিতির কন্যা লামিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : শনিবার, ১১ মে, ২০২৪
ছবি সংগৃহিত

১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বরের ভোর। রাজধানীর অভিজাত এলাকা বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে অবস্থিত ট্রাম্প ক্লাবের নিচে উপুড় হয়ে থাকা একটি মরদেহ ঘিরে দাঁড়িয়েছিল শত শত মানুষ। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল চারপাশ। রক্তের ছাপ শুরু হয়েছিল ক্লাবের সিঁড়ির সামনে থেকে। উপুড় হয়ে থাকা দেহটি যখন ঘোরানো হয় তখন পরিচিত মুখটি দেখে অনেকেই আঁতকে ওঠেন। অনেকেরই চেনা এই মুখ। তিনি আর কেউ ছিলেন না, তিনি ছিলেন সে সময়ের বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী। আশির দশকের মাঝামাঝি সময় ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় এই অভিনেতার। বিয়ে করেছিলেন আরেক জনপ্রিয় তারকা পারভীন সুলতানা দিতিকে; যদিও পরে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

দেশজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল সোহেল চৌধুরীর হত্যাকাণ্ড ঘিরে। সেই চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষিত হলো আজ বৃহস্পতিবার। আদালত নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন। খালাস পেয়েছেন ৬ জন।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত তিনজনের প্রত্যেককে কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা প্রদানে ব্যর্থ হলে আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে। তিনজন পলাতক থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁদের সাজা কার্যকর হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে রায় ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সোহেল চৌধুরীর মেয়ে লামিয়া চৌধুরী ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমার বাবা তো ফেরত আসবে না। উনারা (অপরাধীরা) যেটা করেছেন, সেটার জবাব উনাদেরই দিতে হবে। উনাদের যাবজ্জীবন হোক কিংবা যেটাই হোক—বাবার মৃত্যু আমার জীবনে যে প্রভাব ফেলেছে, সেটা কোনোভাবেই পরিবর্তন হবে না। রিয়্যালিটি নিয়েই আমাকে থাকতে হবে। এখন তাঁদের বিচারে আমাদের কোনো কিছুই পরিবর্তন হয়নি, হবেও না।’

সবশেষে বাবা-মায়ের জন্য দোয়া চেয়ে তিনি লিখেছেন, ‘আমার বাবা-মায়ের জন্য দোয়া করবেন। এটাই আমার প্রতিক্রিয়া। এর বাইরে নতুন কিছু বলার নেই। যেভাবে ছিলাম, সেভাবেই আছি, এভাবেই থাকব।’

১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বরের ভোর। রাজধানীর অভিজাত এলাকা বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে অবস্থিত ট্রাম্প ক্লাবের নিচে উপুড় হয়ে থাকা একটি মরদেহ ঘিরে দাঁড়িয়েছিল শত শত মানুষ। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল চারপাশ। রক্তের ছাপ শুরু হয়েছিল ক্লাবের সিঁড়ির সামনে থেকে। উপুড় হয়ে থাকা দেহটি যখন ঘোরানো হয় তখন পরিচিত মুখটি দেখে অনেকেই আঁতকে ওঠেন। অনেকেরই চেনা এই মুখ। তিনি আর কেউ ছিলেন না, তিনি ছিলেন সে সময়ের বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়ক সোহেল চৌধুরী। আশির দশকের মাঝামাঝি সময় ঢাকাই চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় এই অভিনেতার। বিয়ে করেছিলেন আরেক জনপ্রিয় তারকা পারভীন সুলতানা দিতিকে; যদিও পরে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

দেশজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল সোহেল চৌধুরীর হত্যাকাণ্ড ঘিরে। সেই চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রায় ঘোষিত হলো আজ বৃহস্পতিবার। আদালত নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছেন। খালাস পেয়েছেন ৬ জন।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত তিনজনের প্রত্যেককে কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা প্রদানে ব্যর্থ হলে আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে। তিনজন পলাতক থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁদের সাজা কার্যকর হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে রায় ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সোহেল চৌধুরীর মেয়ে লামিয়া চৌধুরী ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমার বাবা তো ফেরত আসবে না। উনারা (অপরাধীরা) যেটা করেছেন, সেটার জবাব উনাদেরই দিতে হবে। উনাদের যাবজ্জীবন হোক কিংবা যেটাই হোক—বাবার মৃত্যু আমার জীবনে যে প্রভাব ফেলেছে, সেটা কোনোভাবেই পরিবর্তন হবে না। রিয়্যালিটি নিয়েই আমাকে থাকতে হবে। এখন তাঁদের বিচারে আমাদের কোনো কিছুই পরিবর্তন হয়নি, হবেও না।’

সবশেষে বাবা-মায়ের জন্য দোয়া চেয়ে তিনি লিখেছেন, ‘আমার বাবা-মায়ের জন্য দোয়া করবেন। এটাই আমার প্রতিক্রিয়া। এর বাইরে নতুন কিছু বলার নেই। যেভাবে ছিলাম, সেভাবেই আছি, এভাবেই থাকব।’


এই বিভাগের আরও খবর