শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে যা জানাল বিটিআরসি পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কাদেরের আন্দোলনকারীদের দেশে থাকার অধিকার নেই: জাফর ইকবাল স্ত্রীর দাবি নিয়ে স্বামীর বাড়িতে অনশন আগামীকাল সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শাবি ছাত্রলীগের কক্ষ থেকে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে ২৭ শতাংশ, আগস্ট থেকে কার্যকর রাবি প্রশাসনকে সময় বেধে দিলেন আন্দোলনকারীরা রংপুর পার্ক মোড়ের নাম ‌‘শহীদ আবু সাঈদ চত্বর’ দিলেন শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু নওগাঁয় কোঠা সংস্কার মিছিল ছাত্রলীগের বাঁধায় পন্ড, উভয় পক্ষের বাহাস জামালপুরে ট্রেন ও সড়ক অবরোধ কফিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার : সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা আন্দোলনে নিহতের খবর পাসপোর্টের রোকনের ঘরে আলাদিনের চেরাগ নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে লাগামহীন ঘুষ বাণিজ্য : রোহিঙ্গা পাসপোর্টও হয়
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন

এক ভোট দিতে সময় লাগছে ২৫ মিনিট

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : শনিবার, ৯ মার্চ, ২০২৪
এক ভোট দিতে সময় লাগছে ২৫ মিনিট

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ভোট দিতে ২০-২৫ মিনিট সময় লাগছে ভোটারদের। সময় বেশি লাগায় দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও ফিরে যেতে দেখা যায় অনেককে।

৩১ নম্বর ওয়ার্ডের ঋষিপাড়া এলাকা থেকে ভোট দিতে আসছেন কাকলি আক্তার। তিনি বলেন, ইভিএমে এবার প্রথমবার ভোট দিয়েছি। বুঝতে না পারায় ভোট দিতে অন্তত ২০ মিনিট সময় লেগেছে। আমি মেশিনের চাইতে ব্যালটে ভোট দিতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।

একই এলাকার তানজিদা আক্তার বলেন, বাইরে থেকে বলে দিছে কীভাবে ভোট দিতে হবে। জীবনে প্রথম মেশিনে ভোট দিয়েছি। দেখিয়ে দেওয়ার পরও ভোট দিতে ২৫-৩০ মিনিট সময় লেগেছে।

কান্দাপাড়ার সালেহা বলেন, আঙুল মেশিনে রাখতেই ভোট হয়ে গেছে। তবে আঙুলের ছাপ না মিলায় অনেকের ভোট দিতে দেরি হচ্ছে।

ঋষিপাড়া থেকে ভোট দিতে আসছেন গোলাপি রানী সরকার। তিনি বলেন, প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে রয়েছি। কিন্তু ভোট দিতে পারছি না। যারা ভোট দিতে ঢুকে, তাদের বের হতে অনেক সময় লাগছে।

চর ঈশ্বরদিয়া পশ্চিমপাড়া থেকে ভোট দিতে আসছেন জরিনা বেগম। তিনি বলেন, বাড়িতে অনেক কাজ রেখে ভোট দিতে আসছি। কিন্তু দেড় থেকে দুই ঘণ্টা পার হলেও ভোট দিতে পারছি না। বেশি দেরি হলে ভোট না দিয়েই চলে যাব।

একই ওয়ার্ডের ঈশ্বরদিয়া মধ্যপাড়া এলাকার আমেনা বেগম। তিনি খুব রেগে কেন্দ্র থেকে বের হয়ে যাচ্ছেন। কেন কেন্দ্র থেকে চলে যাচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেই সকালে ভোট দিতে আসছি। এখনো দিতে পারিনি। তাই ভোট না দিয়ে বাড়িতে চলে যাচ্ছি।

ওই কেন্দ্রের সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার রোকসানা পারভীন বলেন, ভোটাররা কীভাবে ভোট দেবে এটা অনেকেই বুজে না। অনেককে আমরা বুজিয়ে দিচ্ছি। তার পরও ভোট দিতে দেরি হচ্ছে। তা ছাড়া অনেকের আঙুলের ছাপ না মেলায় ভোট দিতে দেরি হওয়ার একটা কারণ।

একই কেন্দ্রের অন্য কক্ষের সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা তসলিম বেগম বলেন, অনেক বয়স্ক নারীর আঙুলের ছাপ মিলে না। কয়েকবার করে ছাপ দেওয়ার পর অনেকের ভোট হচ্ছে। তাই ভোট দিতে দেরি হচ্ছে।

চর ঈশ্বরদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মো. নাজমুল হোসেন বলেন, নারীরা ইভিএম না বোঝার  কারণে ভোট দিতে বিলম্ব হচ্ছে। তবে ইভিএমে কোনো সমস্যা নেই। এ কেন্দ্রে দুই ঘণ্টায় ৪৪০ ভোট পড়েছে।


এই বিভাগের আরও খবর