শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে যা জানাল বিটিআরসি পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কাদেরের আন্দোলনকারীদের দেশে থাকার অধিকার নেই: জাফর ইকবাল স্ত্রীর দাবি নিয়ে স্বামীর বাড়িতে অনশন আগামীকাল সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শাবি ছাত্রলীগের কক্ষ থেকে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে ২৭ শতাংশ, আগস্ট থেকে কার্যকর রাবি প্রশাসনকে সময় বেধে দিলেন আন্দোলনকারীরা রংপুর পার্ক মোড়ের নাম ‌‘শহীদ আবু সাঈদ চত্বর’ দিলেন শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু নওগাঁয় কোঠা সংস্কার মিছিল ছাত্রলীগের বাঁধায় পন্ড, উভয় পক্ষের বাহাস জামালপুরে ট্রেন ও সড়ক অবরোধ কফিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার : সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা আন্দোলনে নিহতের খবর পাসপোর্টের রোকনের ঘরে আলাদিনের চেরাগ নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে লাগামহীন ঘুষ বাণিজ্য : রোহিঙ্গা পাসপোর্টও হয়
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:২১ অপরাহ্ন

উল্লাপাড়ায় ৪টি মাদ্রাসা থেকে কেউ এসএসসি পাস করেনি

শেখ মাহবুব সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
আপলোড সময় : রবিবার, ১২ মে, ২০২৪

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় এবার এসএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে ৪টি মাদ্রাসা থেকে কেউ পাস করেনি। ৪টি মাদ্রাসার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৫২ জন।

রবিবার ফল প্রকাশের পর এ তথ্য জানা গেছে। পাস না করা প্রতিষ্ঠান ও পরিক্ষার্থীর সংখ্যা হলো,হাজী আহমেদ আলী দাখিল মাদ্রাসা ১৩ জন, বগুড়া দাখিল মাদ্রাসা ১৫ জন,বড় কোয়ালীবেড় দাখিল  মাদ্রাসা ১২ জন ও এলংজানী দাখিল মাদ্রাসা ১২।

আলহাজ্ব আহমদ আলী দাখিল মাদ্রাসার সুপার মোঃ সেফায়েত উল্লাহ্ বলেন, প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও এমপিও হয় ১৯৯৮ সালে। প্রতি বছরই শিক্ষার্থীরা পাস করে। কিন্তু করোনার প্রভাব পরায় শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস না করা এবং মেয়েদের বাল্যবিয়ে হওয়াতে কেউ পাস করতে পারেনি।

বড় কোয়ালিবেড় দাখিল মাদ্রাসার সুপার শফিক উদ্দিন বলেন,মাদ্রাসাটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে হওয়ায় বেশির ভাগ শিক্ষার্থীরাই প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকে। যার ফলে এবার কেউ পাস করতে পারেনি।

এলংজানী দাখিল মাদ্রাসার সুপার শাহাদৎ হোসেন বলেন,ক্লাস না করার ফলে সবাই ফেল করেছে। আর এ কারনেই আমরা এখন লজ্জিত।

বগুড়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার আতিকুর রহমান জানান,শিক্ষার্থীরা ঠিকমতে পড়াশনা না করার কারণে ফেল করেছে। পড়াশনার জন্য বার বার তাগিদ দিয়েও কাজ হলো না। সবাই ফেল করলো। প্রতিষ্ঠানের সুনাম আর থাকলো না।

উল্লাপাড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ,কে,এম শামছুল হক বলেন,ফেল করা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা বলেন , ফলাফল বিপর্যয়ের কারণ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


এই বিভাগের আরও খবর