শিরোনাম
শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে যা জানাল বিটিআরসি পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কাদেরের আন্দোলনকারীদের দেশে থাকার অধিকার নেই: জাফর ইকবাল স্ত্রীর দাবি নিয়ে স্বামীর বাড়িতে অনশন আগামীকাল সারা দেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শাবি ছাত্রলীগের কক্ষ থেকে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে ২৭ শতাংশ, আগস্ট থেকে কার্যকর রাবি প্রশাসনকে সময় বেধে দিলেন আন্দোলনকারীরা রংপুর পার্ক মোড়ের নাম ‌‘শহীদ আবু সাঈদ চত্বর’ দিলেন শিক্ষার্থীরা কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু নওগাঁয় কোঠা সংস্কার মিছিল ছাত্রলীগের বাঁধায় পন্ড, উভয় পক্ষের বাহাস জামালপুরে ট্রেন ও সড়ক অবরোধ কফিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার : সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল মানিকগঞ্জের গড়পাড়া ইমাম বাড়িতে পবিত্র আশুরার শোক মিছিল বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা আন্দোলনে নিহতের খবর পাসপোর্টের রোকনের ঘরে আলাদিনের চেরাগ নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে লাগামহীন ঘুষ বাণিজ্য : রোহিঙ্গা পাসপোর্টও হয়
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন

জনগণের আস্থা অর্জনে গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
জনগণের আস্থা অর্জনে গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে বলেছেন, তাদের জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। তাহলেই তারা জনগণের ভোট পাবেন। রোববার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস-২০২৪’ উদযাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

খ হাসিনা বলেন, যাদের পুনর্বাসন করে দিয়েছি। তাদের খোঁজখবর নিয়েন। তাতে আপনাদের লাভ আছে। তাদের আস্থা অর্জন করলে নির্বাচনে ভোটটা পাবেন। জনপ্রতিনিধিকে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হয়। কমিউনিটি ক্লিনিকের দিকেও খেয়াল রাখবেন। কাজগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়। ওষুধ যাতে যথাযথভাবে বণ্টন হয়। সেদিকে খেয়াল রাখলে মানুষ উপকৃত হবে।

তিনি বলেন, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেল। দাম বেড়ে গেল। এজন্য তখন থেকে সবাইকে আহ্বান করেছিলাম, সবাইকে উৎপাদন করতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। এ সময় সমবায়ের মধ্যদিয়ে সমন্বিত চাষের গুরুত্বও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। বিদ্যুতে অনেক উৎপাদন খরচ। আমরা কিন্তু ভর্তুকি দিচ্ছি। তবে এখন থেকে যে বেশি ব্যবহার করবে, তার মূল্য বেশি দিতে হবে। সেভাবেই করতে চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাল-বিল নদী-নালাগুলোকে রক্ষা করতে হবে। একটা পুকুর দেখলেই সেখানে ভবন করতে হবে, এই চিন্তা বাদ দিতে হবে। জলাধার আমাদের দরকার। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, কোনো প্রকল্প নেওয়ার জন্য দেবেন না। সেটা যথাযথ কাজে লাগবে কি না, দেখে দেবেন। কোনো প্রকল্প ব্যক্তির উপকার চিন্তা করে নয়, মানুষের কল্যাণের দিকে চিন্তা করে নিতে হবে।

তিনি বলেন, পানির ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। সেখানে ফিল্টার দেওয়া হচ্ছে। এগুলো একবার করে দেওয়া হলে আজীবন চলবে না। এটার দিকে জনপ্রতিনিধিদের নজর রাখতে হবে। এটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে হবে, সংস্কার ও সংরক্ষণ করতে হবে। এটা জনপ্রতিনিধিদের করতে হবে। কারণ সরকারি কর্মকর্তারা তো নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চাকরি করে, এরপর শেষ। কিন্তু জনপ্রতিনিধিদের দায়বদ্ধতা আছে, তাদের দেখতে হবে। তবে সরকারি কর্মকর্তারাও বিষয়টা দেখবেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এটার পরিষ্কার হচ্ছে কি না।

অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, সচিবসহ বিভিন্ন জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা বক্তব্য দেন।

 

c


এই বিভাগের আরও খবর