আল্লাহ তাআলা প্রতিদিন মুসলমানের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজকে ফরজ করেছেন। নামাজ দুনিয়ায় সব ধরনের অন্যায় কাজ থেকে আমাদের বিরত রাখে।
এছাড়া নামাজ আদায়ের মাধ্যমে অনেক শারীরিক উপকার পাওয়া যায়
নামাজ মানুষকে সময় সম্পর্কে সচেতন করে তোলে। বান্দা সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টির জন্য সময় মতো নামাজে বিনয়ী হয়ে দাঁড়ায়। আর এখান থেকেই কীভাবে বিনয়ী হতে হয় তার শিক্ষাগ্রহণ করা যায়।
নামাজ মানুষের দেহের কাঠামোগত ভারসাম্যতা বজায় রাখে। ফলে স্থুলতা কমে। নামাজে নড়া-চড়া করায় অঙ্গগুলো স্থানভেদে সংবর্ধিত, সংকুচিত হয়ে বিশেষ কাজ করে থাকে। অঙ্গ ও জোড়াগুলোর বর্ধন ও উন্নতি এবং শক্তি বাড়ায়।
নামাজের মাধ্যমে একজন মুসলমান নিজেকে আল্লাহর কাছে সমর্পণ করে। এই আত্মসমর্পণে আত্মিক দিক দিয়ে নামাজি ব্যক্তি শক্তিশালী হন। নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর ধ্যানে তার মন প্রশান্ত হয়।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নামাজ আদায়ের মাধ্যমে শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক উপকারিতা লাভের তাওফিক দান করেন।