ঢাকা ০৪:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

রমজানে মাংসের দাম নির্ধারণ করে দিতে চায় ডিএনসিসি

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

আসন্ন রমজানে মাংসের দাম নির্ধারণে করে দিতে চায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এতে করে সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে নিজেদের মতো করে বেশি দাম আদায় করতে পারবে না অসাধু ব্যবসায়ীরা।
দাম নির্ধারণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক সভা ডেকেছেন ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম। বুধবার গুলশানের নগর ভবনে মেয়র আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। বিষয়টি জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন।
এদিকে দাম নির্ধারণ সভার বিষয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম ঢাকা পোস্টকে বলেন, রমজানে গরুর মাংসের দাম নির্ধারণের জন্য মেয়র আতিকুল ইসলাম সভা ডেকেছেন। এতে আমরা উপস্থিত হবো এবং নিজেদের প্রস্তাবনা দেবো। প্রতিবারই দাম নির্ধারণের বিষয়ে এমন বৈঠক হয়।
মাংসের দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, দাম বেড়ে যাওয়ার একাধিক কারণ আছে। মাংস ব্যবসায়ীদের জন্য একটি খাজনা নির্ধারণ করা আছে, যেন আমরা কম দামে মাংস বিক্রি করতে পারি। কিন্তু গাবতলি পশুর হাটে বিশাল এক সিন্ডিকেট আছে। যাদের কারণে গরু বেশি দামে কিনতে হয়। তাই মাংসের দামও বেড়ে যায়।
রবিউল আলম আরও বলেন, সবকিছু ঠিক থাকলে রমজানে প্রতি কেজি মাংসে দাম ৫৫০ টাকা নির্ধারণ হতে পারে। মাংসের দাম বাড়লে ব্যবসায়ীদের লাভ হয়ে না বরং লোকসান হয়। কারণ, বাড়তি দামে সাধারণ ক্রেতারা মাংস কেনেন না। যে কারণে বেশিরভাগ মাংসের দোকান বন্ধ হয়ে যায়।
সরকার মাংস ব্যবসায়ী সমিতির প্রস্তাব যদি মেনে নেয়, তাহলে ক্রেতাদের কাছে দুই বছরের মধ্যে ৩০০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুরে বিএসটিআই ও র‍্যাবের যৌথ অভিযানে ৫ লক্ষ্য টাকা জরিমানা

রমজানে মাংসের দাম নির্ধারণ করে দিতে চায় ডিএনসিসি

আপডেট সময় : ০৩:৩১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

আসন্ন রমজানে মাংসের দাম নির্ধারণে করে দিতে চায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এতে করে সাধারণ ক্রেতাদের কাছ থেকে নিজেদের মতো করে বেশি দাম আদায় করতে পারবে না অসাধু ব্যবসায়ীরা।
দাম নির্ধারণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক সভা ডেকেছেন ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম। বুধবার গুলশানের নগর ভবনে মেয়র আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। বিষয়টি জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন।
এদিকে দাম নির্ধারণ সভার বিষয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম ঢাকা পোস্টকে বলেন, রমজানে গরুর মাংসের দাম নির্ধারণের জন্য মেয়র আতিকুল ইসলাম সভা ডেকেছেন। এতে আমরা উপস্থিত হবো এবং নিজেদের প্রস্তাবনা দেবো। প্রতিবারই দাম নির্ধারণের বিষয়ে এমন বৈঠক হয়।
মাংসের দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, দাম বেড়ে যাওয়ার একাধিক কারণ আছে। মাংস ব্যবসায়ীদের জন্য একটি খাজনা নির্ধারণ করা আছে, যেন আমরা কম দামে মাংস বিক্রি করতে পারি। কিন্তু গাবতলি পশুর হাটে বিশাল এক সিন্ডিকেট আছে। যাদের কারণে গরু বেশি দামে কিনতে হয়। তাই মাংসের দামও বেড়ে যায়।
রবিউল আলম আরও বলেন, সবকিছু ঠিক থাকলে রমজানে প্রতি কেজি মাংসে দাম ৫৫০ টাকা নির্ধারণ হতে পারে। মাংসের দাম বাড়লে ব্যবসায়ীদের লাভ হয়ে না বরং লোকসান হয়। কারণ, বাড়তি দামে সাধারণ ক্রেতারা মাংস কেনেন না। যে কারণে বেশিরভাগ মাংসের দোকান বন্ধ হয়ে যায়।
সরকার মাংস ব্যবসায়ী সমিতির প্রস্তাব যদি মেনে নেয়, তাহলে ক্রেতাদের কাছে দুই বছরের মধ্যে ৩০০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও