বদিউল আলম বলেন, আমরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের প্রতিনিধিদের সাথে একত্রিত হচ্ছি। তাদের সুপারিশ, প্রস্তাব এবং অভিজ্ঞতা শুনেছি। আমরা নির্বাচন কমিশন, সংসদ নির্বাচন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোটার তালিকা, রাজনৈতিক দলের গণতন্ত্রের বিষয়ে, নির্বাচনীয় অপরাধ, নারীর ক্ষমতায়ন সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে। সবার উপরে নাগরিক। তাই আপনাদের মতামতও আপনারা দিতে পারেন।
তিনি বলেন, আমরা সততা ও নিষ্ঠার সাথে প্রস্তাবগুলো দিবো। মানুষের কাছ থেকে যেটা শুনেছি, আমাদের যে জ্ঞান বুদ্ধি আছে, অভিজ্ঞতা, বিবেচনা সেগুলো ব্যবহার করে কতগুলো প্রস্তাবনা দিবো। কিন্তু বাস্তবায়ন আমাদের দায়িত্ব নয়। রাজনৈতিক দল, সরকার, বিভিন্ন কর্মকর্তা সবাই মিলে বাস্তবায়ন করবেন। আমাদের সকলেরও বাস্তবায়নের দায়িত্ব থাকবে। আমাদের কাজ হলো নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের ব্যাপারে প্রস্তাবনা দেওয়া। কারা নির্বাচনে আসবে, আসবেনা। কারা নির্বাচনে যুক্ত থাকবে, থাকবে না, সে সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের।
এসময় অন্যদের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ, জেসমিন টুলি, ড. মোহাম্মদ আব্দুল আলীম, ছাত্র প্রতিনিধি সাদিক আরমান, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।