ঢাকা ০৫:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ‘শহীদ আবু সাঈদ’

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৩৬:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
  • ২৪ বার পড়া হয়েছে

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ‘শহীদ আবু সাঈদ’। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। পরিবারকে দেওয়া অর্থনৈতিক নিশ্চয়তার প্রতিশ্রুতি পূরণ হলেও ওই ব্যক্তিটিই আর নেই। 

পরীক্ষায় আবু সাঈদের পরীক্ষার রোল নম্বর ছিল- ২০১২৫৬২৯৭। ফল প্রকাশের ওয়েবসাইটে দেখা যায়, বাংলা ও ইংরেজি দুই বিভাগেই শিক্ষক হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি।

গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। তিনি বেরোবির ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং এই ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন।১৮ আগস্ট আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বড় ভাই রমজান আলী মহানগর তাজহাট আমলি আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৩০-৩৫ জনকে আসামি করা হয়।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ‘শহীদ আবু সাঈদ’

আপডেট সময় : ০২:৩৬:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ‘শহীদ আবু সাঈদ’। সোমবার (১৪ অক্টোবর) এ ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। পরিবারকে দেওয়া অর্থনৈতিক নিশ্চয়তার প্রতিশ্রুতি পূরণ হলেও ওই ব্যক্তিটিই আর নেই। 

পরীক্ষায় আবু সাঈদের পরীক্ষার রোল নম্বর ছিল- ২০১২৫৬২৯৭। ফল প্রকাশের ওয়েবসাইটে দেখা যায়, বাংলা ও ইংরেজি দুই বিভাগেই শিক্ষক হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি।

গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। তিনি বেরোবির ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং এই ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন।১৮ আগস্ট আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বড় ভাই রমজান আলী মহানগর তাজহাট আমলি আদালতে মামলা করেন। ওই মামলায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৩০-৩৫ জনকে আসামি করা হয়।