ঢাকা ০৯:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেঘলার কর্পোরেশনের নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

নিউ মেঘলার কর্পোরেশন নামে এক কোম্পানীর পক্ষ হয়ে চেয়ারম্যান মোঃ সফিউল্লাহ ও তার স্ত্রী মোহাম্মদ সুজন নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে কোম্পানীর মালামাল দিবে বলে ৮ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছে।

ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি নিউ মেঘলা কর্পোরেশনের রংপুর অঞ্চলের একজন ডিলার হিসেবে তার কাছ থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা নিয়েছে।

নিউ মেঘলার কর্পোরেশনের রংপুর আরএসএম কর্মরত মোহাম্মদ সুজন জানান, চলতি বছরের ৮ আগস্ট ১০৪১৮০ টাকা, ২ জুলাই ১২০০০০ টাকা, ১১ জুলাই ২১০০০ টাকা, ৯ জুলাই ২৯০০০ টাকা, ৮ জুলাই ৪০০০০ টাকা, ৫ জুলাই ৬৫০০০ টাকা, ৫ জুন ৩০০০০০ টাকা, ৪ ১০০০০০ টকা, ৭ জুলাই ৮০০০০ টাকা সহ মোট =৮২০০০০ টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে নেয়।
তিনি আরো বলেন, আমার ডিপো ডিলার এর কাছে অপেনিং স্টক মাল ডিটারজেন্ট পাউডার নাড়ু এবং ললিপপ, চকলেট, টিস্যু প্রোডাক্ট এর কয়েল। এগুলোর কোয়ালিটি খারাপ হওয়ায় যে এই টাকা স্ট্রকে মাল পড়ে আছে এবং এরিয়ায় ৮ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা ড্যামেজ পরে আছে এবং রংপুর ডিভিশনে রংপুর ও ঠাকুরগাঁও ডিভিশনে ৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা মাল পড়ে আছে সুতরাং আমি এই কোম্পানিতে চাকরি করে এই পার্টিদের কাছে হবেই প্রোডাক্ট এর কারণে চাপে আছি এবং বগুড়া এবং রংপুর এবং ঠাকুরগাঁ ডিভিশনে মালের ওপেনিং মোট স্টক ১৭ লক্ষ ৮৩ হাজার ক্যাশ টাকা ৮ লাখ ২০ হাজার টোটাল ২৮ লক্ষ টাকা।

আমার এড়িয়ে কোম্পানির কাছে পাওনা আছি দয়া করে সুরুদ্র চেয়ারম্যান এবং ম্যাডাম আমার এই পন্য চেঞ্জ এবং যে অনলাইনে ক্যাশ টাকা আছে বর্ণ উঠায় নিয়ে নতুন ভাবে মাল দেবে এটা আপনার কাছে আশাবাদী। যেটা দেখবেন অনেক ডেট রং হয়ে গেছে সুতরাং স্যার সবাই কষ্টের টাকা এই কষ্টের টাকা সবাই কোম্পানির কাছে আমরা সবাই বিপদগ্রস্তের মধ্যে পড়ে আছি। দয়া করে দ্রুত সমাধানের জন্য বেশিরভাগ বলা গেল।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

মেঘলার কর্পোরেশনের নামে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৪:১৬:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নিউ মেঘলার কর্পোরেশন নামে এক কোম্পানীর পক্ষ হয়ে চেয়ারম্যান মোঃ সফিউল্লাহ ও তার স্ত্রী মোহাম্মদ সুজন নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে কোম্পানীর মালামাল দিবে বলে ৮ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছে।

ভুক্তভোগী ওই ব্যক্তি নিউ মেঘলা কর্পোরেশনের রংপুর অঞ্চলের একজন ডিলার হিসেবে তার কাছ থেকে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা নিয়েছে।

নিউ মেঘলার কর্পোরেশনের রংপুর আরএসএম কর্মরত মোহাম্মদ সুজন জানান, চলতি বছরের ৮ আগস্ট ১০৪১৮০ টাকা, ২ জুলাই ১২০০০০ টাকা, ১১ জুলাই ২১০০০ টাকা, ৯ জুলাই ২৯০০০ টাকা, ৮ জুলাই ৪০০০০ টাকা, ৫ জুলাই ৬৫০০০ টাকা, ৫ জুন ৩০০০০০ টাকা, ৪ ১০০০০০ টকা, ৭ জুলাই ৮০০০০ টাকা সহ মোট =৮২০০০০ টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে নেয়।
তিনি আরো বলেন, আমার ডিপো ডিলার এর কাছে অপেনিং স্টক মাল ডিটারজেন্ট পাউডার নাড়ু এবং ললিপপ, চকলেট, টিস্যু প্রোডাক্ট এর কয়েল। এগুলোর কোয়ালিটি খারাপ হওয়ায় যে এই টাকা স্ট্রকে মাল পড়ে আছে এবং এরিয়ায় ৮ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা ড্যামেজ পরে আছে এবং রংপুর ডিভিশনে রংপুর ও ঠাকুরগাঁও ডিভিশনে ৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা মাল পড়ে আছে সুতরাং আমি এই কোম্পানিতে চাকরি করে এই পার্টিদের কাছে হবেই প্রোডাক্ট এর কারণে চাপে আছি এবং বগুড়া এবং রংপুর এবং ঠাকুরগাঁ ডিভিশনে মালের ওপেনিং মোট স্টক ১৭ লক্ষ ৮৩ হাজার ক্যাশ টাকা ৮ লাখ ২০ হাজার টোটাল ২৮ লক্ষ টাকা।

আমার এড়িয়ে কোম্পানির কাছে পাওনা আছি দয়া করে সুরুদ্র চেয়ারম্যান এবং ম্যাডাম আমার এই পন্য চেঞ্জ এবং যে অনলাইনে ক্যাশ টাকা আছে বর্ণ উঠায় নিয়ে নতুন ভাবে মাল দেবে এটা আপনার কাছে আশাবাদী। যেটা দেখবেন অনেক ডেট রং হয়ে গেছে সুতরাং স্যার সবাই কষ্টের টাকা এই কষ্টের টাকা সবাই কোম্পানির কাছে আমরা সবাই বিপদগ্রস্তের মধ্যে পড়ে আছি। দয়া করে দ্রুত সমাধানের জন্য বেশিরভাগ বলা গেল।