ঢাকা ০৯:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিস্তির টাকা তুলে ইজিবাইক কিনে শেষ সম্বল ইজিবাইক হারিয়ে আজ নিঃস্ব হান্নান বিশ্বাস

মাগুরার সিংড়ার বাজার থেকে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে ইজিবাইক ছিনতাই।ইজিবাইক চালকের বাড়ি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাড়োন্দী গ্রামে।

ইজিবাইক চালক জানায়, ঝিনাইদহের কুশবাড়ীয়া বাজার থেকে দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি গাড়ী ভাড়া করে চারশত টাকার বিনিময়ে মাগুরার সিংড়ার বাজারে যাওয়ার কথা বলে। এভাবেই ভাড়া ঠিক হয়ে গেল। যাওয়ার পথের মাঝে বিভিন্ন খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করে আমাকে কিন্তু সেইগুলো খেতে আমি অস্বীকার করি। তারপর পৌছে গেলাম সিংড়ার বাজারে। পিছন থেকে গাড়িতে ওঠা একজন অপরিচিত ব্যক্তি আমার চেতনানাশক ওষুধ প্রয়োগ করে এভাবে আমার ধীরে ধীরে জ্ঞান হারিয়ে যায়। পরে আমার লাল কালারের নতুন ইজিবাইকটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আমাকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। একদিন থাকার পরে জ্ঞান না ফিরায় আমার পরিবারের সদস্যরা ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে জ্ঞান ফেরে। তারপর আমি নিরুপায় হয়ে শালিখা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। ঘটনার একসপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও প্রশাসন নিরব ভূমিকায়।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কিস্তির টাকা তুলে ইজিবাইক কিনে শেষ সম্বল ইজিবাইক হারিয়ে আজ নিঃস্ব হান্নান বিশ্বাস

আপডেট সময় : ০৬:২৫:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

মাগুরার সিংড়ার বাজার থেকে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে ইজিবাইক ছিনতাই।ইজিবাইক চালকের বাড়ি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাড়োন্দী গ্রামে।

ইজিবাইক চালক জানায়, ঝিনাইদহের কুশবাড়ীয়া বাজার থেকে দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি গাড়ী ভাড়া করে চারশত টাকার বিনিময়ে মাগুরার সিংড়ার বাজারে যাওয়ার কথা বলে। এভাবেই ভাড়া ঠিক হয়ে গেল। যাওয়ার পথের মাঝে বিভিন্ন খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করে আমাকে কিন্তু সেইগুলো খেতে আমি অস্বীকার করি। তারপর পৌছে গেলাম সিংড়ার বাজারে। পিছন থেকে গাড়িতে ওঠা একজন অপরিচিত ব্যক্তি আমার চেতনানাশক ওষুধ প্রয়োগ করে এভাবে আমার ধীরে ধীরে জ্ঞান হারিয়ে যায়। পরে আমার লাল কালারের নতুন ইজিবাইকটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আমাকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে শালিখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। একদিন থাকার পরে জ্ঞান না ফিরায় আমার পরিবারের সদস্যরা ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে জ্ঞান ফেরে। তারপর আমি নিরুপায় হয়ে শালিখা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। ঘটনার একসপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও প্রশাসন নিরব ভূমিকায়।