ঢাকা ০৯:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাবনায় বিরোধের জেরে পিতা-পুত্রের হাতে যুবক খুন

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১২:১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে পিতা ও পুত্রের ছুরিকাঘাতে আবুল কাশেম (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। 

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় শহরের শালগাড়ীয়া তালবাগান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আবুল কাশেম তালবাগান এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে।তিনি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানীতে চাকুরি করতেন।

পাবনা থানার ওসি রওশন আলী জানান, সম্প্রতি ওই এলাকায় একটি ওয়াজ মাহফিলকে কেন্দ্র করে আবুল কাসেমের সঙ্গে একই এলাকার বখাটে সামির হোসেনসহ কয়েক যুবকের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে রোব্বার আবুল কাশেম তার বাড়ি থেকে বের হয়ে সামির হোসেনের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সামিরের বাবা লাড্ডু সুলতান তাকে দেখতে পান৷ পরে লাড্ডু সুলতান বাড়ি থেকে চাকু এনে আবুল কাশেমকে চাকু দিয়ে আঘাত করতে থাকে।  এসময় সামির ও আরো ৭-৮ জন যুবক এসে তারাও কাশেমকে এলোপাথারি ছুরিকাঘাত করেন। এক পর্যায়ে আবুল কাশেমের নিথর দেহ মাটিতে পড়লে লাড্ডু সুলঅতান ও চেলে সামিরসহ অন্যরা এলাকা ত্যাগ করে। পরে স্থানীয়রা কাশেমকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পাবনা থানার ওসি আরো জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান চলছে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

পাবনায় বিরোধের জেরে পিতা-পুত্রের হাতে যুবক খুন

আপডেট সময় : ১২:১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে পিতা ও পুত্রের ছুরিকাঘাতে আবুল কাশেম (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। 

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় শহরের শালগাড়ীয়া তালবাগান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আবুল কাশেম তালবাগান এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে।তিনি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানীতে চাকুরি করতেন।

পাবনা থানার ওসি রওশন আলী জানান, সম্প্রতি ওই এলাকায় একটি ওয়াজ মাহফিলকে কেন্দ্র করে আবুল কাসেমের সঙ্গে একই এলাকার বখাটে সামির হোসেনসহ কয়েক যুবকের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে রোব্বার আবুল কাশেম তার বাড়ি থেকে বের হয়ে সামির হোসেনের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সামিরের বাবা লাড্ডু সুলতান তাকে দেখতে পান৷ পরে লাড্ডু সুলতান বাড়ি থেকে চাকু এনে আবুল কাশেমকে চাকু দিয়ে আঘাত করতে থাকে।  এসময় সামির ও আরো ৭-৮ জন যুবক এসে তারাও কাশেমকে এলোপাথারি ছুরিকাঘাত করেন। এক পর্যায়ে আবুল কাশেমের নিথর দেহ মাটিতে পড়লে লাড্ডু সুলঅতান ও চেলে সামিরসহ অন্যরা এলাকা ত্যাগ করে। পরে স্থানীয়রা কাশেমকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পাবনা থানার ওসি আরো জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান চলছে।