শিরোনাম
মহেশখালীতে এক্সিলারেট এনার্জি ও হোপ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যেগে হোপ হসপিটাল উদ্বোধন অসহায় গৌরদাসের পাশে ইউএনও মঈনুল হক নিলামে উঠছে সাবেক এমপিদের বিলাসবহুল ২৪ গাড়ি যাদের দোয়া কবুল হয় না নওগাঁ সরকারি কলেজে মেলা পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ গভীর রাতে মশাল মিছিল, দিনের বেলা লাপাত্তা আওয়ামী লীগের দূর্গে পালিত হয়নি হরতাল বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের জামিন মঞ্জুর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের ৭৪ কোটি ৩১ লাখ টাকার মাদকদ্রব্য ধ্বংস করল কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি তিস্তার ন্যায্য পানি আদায়ে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে: মির্জা ফখরুল নওগাঁয় ছাত্র শিবিরের দুইদিন ব্যাপী প্রকাশনা উৎসব শুরু নিউজ টুয়েন্টি ওয়ান  টিভির উপ-ব্যাবস্থাপনা পরিচালক রিদোয়ান হোসেন কক্সবাজারে আগমনে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় কুষ্টিয়া ৪৭ ব্যাটালিয়ন বিজিবির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকায় বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য এবং চোরাচালানী মালামাল আটক ৩ দিনের রিমান্ডে সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রীর স্ত্রী মোনালিসা ‘জুলাই শহীদ’ ও ‘যোদ্ধারা’ মাসিক ১৫ ও ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাবেন ইউটিউব আইডি থেকে জি-মেইল বের করে ১৩ লাখ টাকা জিতলেন গবেষক
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫

র্ঘ ১৬ বছর পর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিস্ফোরক মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মোট ৪১, কাশিমপুর-১ থেকে ২৬, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জনসহ মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গণমাধ্যমকে বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা তারা হাতে পেয়েছেন। এর পরেই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন।

হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় বেঁধে দেয় সরকার।


এই বিভাগের আরও খবর