শিরোনাম
যশোররে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে কেন্দ্র ঘোষিত গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ ফরিদপুরে চুরি করতে গিয়ে চিনে ফেলায় হত্যা, অতঃপর আটক ৩ পত্নীতলায় দুই ভুয়া চিকিৎসক ও ক্লিনিক মালিকের জেলা জরিমানা নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন নওগাঁয় বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে ১০০ বোতল ফেনসিডিল সহ ০২ জন গ্রেফতার কক্সবাজারে খুলনার টিপু হত্যায় জড়িত তিনজন সিলেট থেকে গ্রেফতার কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদশী পিস্তল গুলিসহ  আটক ২ জীবনের ছুটে যাওয়া নামাজ কীভাবে আদায় করব? নতুন মূল্য নির্ধারণ: ১২ কেজির এলপিজি’র দাম ১৪৫৯ টাকা হেলমান্দের পথে-প্রান্তরে হাজার বছরের ঐতিহ্য বগুড়ায় জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত দিনাজপুরে জিংক সমৃদ্ধ ধান সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কর্মশালা গাজায় যুদ্ধ করতে চায় না অনেক ইসরায়েলি সেনা ঘণ্টায় ২০০০ ডলার দিয়ে দমকলকর্মী ভাড়া করছে লস অ্যাঞ্জেলেসের ধনীরা চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও তার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী পাকিস্তান সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর গ্রেফতার জালিমের করুণ পরিণতি
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৮ পূর্বাহ্ন

রাণী বিলাশমণি সরকারী মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষকের অভাবে ব্যহত হওয়ার সম্ভাবনা শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

শিক্ষকের অভাবে ব্যহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে গাজীপুরের জয়দেবপুরের রাণীবিলাশ মণি মাধ্যমিক স্কুল (বয়েজ ও গার্লস) এর শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া। অভিভাবকদের অভিযোগ স্কুল কর্তৃপক্ষকে বারবার বলার পরও কাটছেনা শিক্ষক স্বল্পতা।

স্কুলের বালিকা শাখার এক শিক্ষার্থী জানান , প্রভাতী শাখায় নেই কৃষি শিক্ষার কোন শিক্ষক তবে দুপুরের শাখায় আছেন দু’জন। এ অবস্থায় সকালের শিক্ষার্থীরা আছে বিপাকে। প্রাইভেট টিউশন ও মেলে না এই সাবজেক্টের, তাই ঘরে বসে যতটুকু বুঝি সেটুকু দিয়েই কোন রকম পাশ করেছি।

একই অভিযোগ সামাজিক বিজ্ঞান নিয়ে। স্কুলটির দিবা শাখার বিদ্যার্থীদের অভিযোগ দিবা শাখায় নেই কোন সামাজিক বিজ্ঞান শিক্ষক। যেখানে প্রভাতী শাখায় রয়েছেন তিনজন শিক্ষক।

তারা অভিযোগ করেন শিক্ষকদের সময় সমন্বয় করলেই কেটে যায় এই জটিলতা। তবে বারবার স্কুল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষনের পরও মেলেনি কোন সুরাহা।

স্কুলটির বয়েজ শাখায় রয়েছে শিক্ষক স্বল্পতার অভিযোগ। এই শাখার শিক্ষার্থীরা ভুগছেন পিটি বা শারিরীক কসরৎ শিক্ষকের সংকটে। অন্যান্য স্কুলের মতো এই স্কুলে নেই কোন পিটির ব্যবস্থা। যাতে করে ছাত্রদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে পড়ছে বিরুপ প্রভাব।

জয়দেবপুর সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অশোক চন্দ্র শিকদার জানান, শিক্ষক সংকট সমস্যাটি স্থায়ী নয়। সম্প্রতি একসাথে চারজনের প্রমোশন ও অবসরে যাওয়া ও বদলির কারনে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে দ্রুতই তা পূরণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

এবিষয়ে স্কুলটির ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্য জানান, স্কুলটিতে বর্তমানে বালিকা বিদ্যালয় দিবা শাখায় ২৪ জন আর প্রভাতী শাখায় আছেন ২৫ জন আর মোট শিক্ষক ৫২ জন। আর শিক্ষার্থী ১৮০০ জনেরও বেশি।

বাংলাদেশ সরকারী মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক পরিষদের সদস্য আসাদুজ্জামান নূর জানান, সরকারী বিধি অনুযায়ী প্রতি ৪০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক থাকার কথা একজন। ৪০ জনে ১ জন। অথচ বেশিরভাগ বিদ্যালয়ে এই অনুপাত মানা হচ্ছে না। কোন কোন স্কুলে ১ জন শিক্ষকের বিপরীতে ৭০ থেকে ৮০জন বিদ্যার্থীও থাকে। এই কারনে সব শিক্ষার্থীর দিকে সমান হারে শিক্ষকদের নজর দেয়াও সম্ভব হয় না।


এই বিভাগের আরও খবর