বৃহস্পতিবার দুপুরে ফাতেমা, তাসনিম ও জিম গ্রামের একটি পুকুরে গোসল করতে যায়।
এর মধ্যে নিখোঁজ তাসমিম খাতুন (১১) উপজেলার আলাইপুর গ্রামের আব্দুল বারীর ছেলে। জীবিত উদ্ধার হওয়া জিম খাতুন (১০) বেথুলী গ্রামের মোফাজ্জেল হোসেনের মেয়ে।
গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে তিন শিশু গ্রামের একটি পুকুরে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে যায়। পরে স্থানীয়রা দ্রুত পুকুরে নেমে জিম নামের এক শিশুকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এছাড়া ফাতেমা খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় তাসমিম নামের আরেক শিশু নিখোঁজ রয়েছে। তাসমিম কয়েকদিন আগে নানাবাড়ি বেড়াতে এসেছে। তাকে উদ্ধারে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পুকুরটিতে অভিযান চালাচ্ছিল।
কালীগঞ্জ ফায়ার ও সিভিল ডিফেন্স সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শেখ মামুনুর রশিদ জানান, খবর পেয়ে তারা দ্রুত বেথুলী গ্রামের পুকুরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় উদ্ধার কাজ শুরু করেছেন। পুকুরটি অনেক গভীর। এখনও একজন নিখোঁজ রয়েছে। ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে আসতে রওনা দিয়েছে।
কালীগঞ্জ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। একজন এখনও নিখোঁজ রয়েছে। অন্য একজনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।