ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের ভূমিদস্যু সন্ত্রাসী বর্তমান বিনা ভোটের গৃহপালিত চেয়্যারম্যন জালাল মিয়া কে তার ইউনিয়নের ছাত্র জনতা গণপিটুনি দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে আটকিয়ে রাখে।
রাখলে একপর্যায়ে খবর পেয়ে আর্মি উদ্ধার করে,আর্মি পরবরতীতে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানায় তাকে সোপর্দ করে।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা জায় একাধিক মামলার আসামি জালাল চেয়ারম্যান তা ছাড়া বিগত সরকারের আমলে সে এলাকায় ভূমি দখল চাঁদাবাজি,খাঁককান্দা গ্রামের বিএনপি সমর্থিত ৪০ চল্লিশটি পরিবারের কে গ্রামছাড়া করে, গরু,ছাগল,স্বর্নালংকার,ঘর,বাড়ি, কাপড়চোপড়,এমনকি চল্লিশটি পরিবারের ঘর গুলো বিক্রীকরে তাদের ভিটেমাটি শূন্য করেদেয় এবং অবৈধ বালু ব্যাবসার সিন্ডিকেট পরিচালনা সহ অনেক অপরাধের সাথে জড়িত থেকে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক রাহাত,কালা মিয়ার এক পা কেটে নিয়ে যায় বাসার বাহিনীর বাসার প্রধান, রূপসদীব দক্ষিণপাড়া
যুবদল নেতা সবুজ, আলোচিত ছাত্রদলের সোনারামপুরের সহ -সভাপতি রফিকুল ইসলাম নয়ন, দক্ষিণপাড়া মাঝি বাড়ির সোহাগ হত্যা, তাতোয়াকান্দি অলি মেম্বার ও সুমন, উজানচর কালিকাপুর ওমর আলী হত্যা,বিলিয়াদহ বিল,গলাচিপা ও ঝনারচর থেকে ফসলি জমি কেটে ২৫ কোটি টাকার বালু উত্তোলন, সাংবাদিক পরিবারের নামে ৪টা মামলা,নারী কেলেঙ্কারি, ইঞ্জিনিয়ার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে সাথে দিনে কোটি কোটি টাকা অর্থ লুটপাট, বিএনপির অসংখ্য নেতা কবি নামে মিথ্যা ভুয়া মামলা,মাদক ব্যবসা, দোকান ভাড়া নিতে গেলে কোটি টাকা চাঁদা,জোর করে জমি দখল নানান অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।সাবেক ছলিবাবাদ ইউনিয়নের রুস্তম চেয়ারম্যান বলেন, জালাল মিয়া কোটি কোটি টাকা হাতে নিয়েছে।
পাঠামারা মুক্ত মিয়া বলেন,আমার বাবার সরকারি জমি আমরা লিজ এনেছি সবাই। জোর করে আমাদের জমি থেকে মাটি কেটে নিয়েছে। মামলা হামলা ভয়ে কিছু বলতে পারি না এতদিন।বাঞ্ছারপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ কামাল হোসেন বলেন,নয়নতার মামলা তাকে আটক দেখানো হয়েছে। আমরা সিআইডির কাছে হস্তান্তর করেছি।