গাজীপুরে একটি আবাসিক ভবন থেকে রহিমা
বেগম নামে গৃহবধূর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় স্বামীকেও গলাকাটা অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী নিজেই আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলে ধারণা পুলিশের।
এ ঘটনায় রক্তাক্ত অবস্থায় স্বামী। ইমরানকে উদ্ধার করে মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে। শনিবার সকালে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
আহত ইমরান হোসেন ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানার আমতলা গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে।

নিহত রহিমা বেগম তার স্ত্রী। জানাযায় ইমরান হোসেন পেশায় কসাইয়ের কাজ করতেন। অপরদিকে স্ত্রী ছিলেন গৃহিণী।
এটি তাদের দ্বিতীয় বিয়ে ছিলো বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।
কোনাবাড়ি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) পাপন হোসেন নিহতদের মেয়ে শারমিনের বরাদ দিয়ে বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি ৷
তাদের সন্তান শারমিন আমাদের জানিয়েছেন প্রথমে আমার বাবা মাকে জবাই করেছে, পরে নিজের গলাও কাটার চেষ্টা করে। তিনি বলেন, তার মেয়েকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ চলছে৷ এবিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন৷
কোনাবাড়ী গাজীপুর প্রতিনিধি 





















