ব্যাংকের উপশাখার ব্যবস্থাপক ফাহমিদা ফিরোজ বলেন, উপশাখায় চারজন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত।
এ কারণে তারা নৈশপ্রহরী রাখার বিষয়ে গুরুত্ব দেননি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আকতার বলেন, চুরির ঘটনায় জড়িতদের শনাক্তের কাজ শুরু করা হয়েছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ উপশাখায় নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই করেননি। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে এ পর্যন্ত ছয়বার তাগিদ দেওয়া হয়েছে নিজস্ব নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য। কিন্তু ব্যাংক কর্তৃপক্ষের তেমন কোনো পদক্ষেপ নেই।