মুম্বাইয়ের শহরতলি মালাডে ইয়াম্মো আইসক্রিম থেকে কোন আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন ডা. সেরাও। আইসক্রিমে হাতের আঙুল পাওয়ার পর থানায় মামলা করেন তিনি।
তবে এ ঘটনার পর আইসক্রিম প্রস্তুতকারক সংস্থার কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। ঠিক কী করে আইসক্রিমের মধ্যে আঙুল এলো, তা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত।
এদিকে এই আইসক্রিম উৎপাদনকারী ওয়াকো ফুড কম্পনি লিমিটেড জানিয়েছে, তারা তৃতীয় পক্ষের কাছে আইসক্রিম উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে।
কম্পানির একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা এ ঘটনাটিকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছি। আমরা এই তৃতীয় পক্ষের কারখানায় আইসক্রিম উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছি।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা একটি আইন মেনে চলা কম্পানি। কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করতে সম্পূর্ণ সহযোগিতা ও সমর্থন করব।’
ভারতের সরকারি সূত্র জানিয়েছে, রাজ্য খাদ্য ও ওষুধ কর্তৃপক্ষ (এফডিএ) বিষয়টি আমলে নিয়েছে। যদিও এ বিষয়ে কথা বলতে অস্বীকার করেছেন কর্মকর্তারা। ডা. সেরাও স্থানীয় সংবাদকর্মীদের বলেছেন, টুকরাটি যে মানবদেহের, তিনি তা নিশ্চিত করেছিলেন।